Description
শীতকাল মানেই গুড়ের আগমন। গুড় অনেক রকমের হয়। ঝোলা গুড় তার মধ্যে অন্যতম। ঝোলা গুড় বাঙালির ভীষণ প্রিয়। শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে অনেকেই নিয়মিত ঝোলা গুড় খেয়ে থাকেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় :
পেটে যাওয়ার পরে গুড় হজমশক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে এর ভিতরে থাকা শর্করা কোষ্ঠও সাফ করে। আপনি যদি দীর্ঘ দিন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন, তবে রোজ এক চামচ গুডজ় আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে।
লিভার ভাল রাখে :
গুড় লিভার থেকে যাবতীয় টক্সিন দূর করে শরীরকে সুস্থ রাখে। ফলে, শরীর থেকে টক্সিন বের করতে চাইলে রোজ এক কামড় গুড় হতে পারে আপনার সহায়!
সর্দি-কাশি তাড়ায় :
গুড় সর্দি-কাশিও তাড়ায়। সর্দি হলে একটু গুড় খেয়ে দেখুন। স্বস্তি বোধ করবেন।
রক্ত পরিষ্কার রাখে :
গুড় যেহেতু লিভার থেকে টক্সিন বের করে দেয়, সেই জন্য রক্তও সাফ থাকে।
শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় :
গুড় কোষ্ঠ সাফ করে, রক্ত সাফ রাখে। ফলে, আপনা থেকেই শরীরের প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ে।
শরীর সাফ রাখে :
শুধু লিভারই নয়, তার পাশাপাশি অন্ত্র-ফুসফুস এবং শরীরের অভ্যন্তরের অনেক যন্ত্রই পরিষ্কার রাখে গুড়।
রক্তসল্পতা রোধ করে :
গুড় হিমোগ্লেবিন বাড়ায়! ফলে, রক্তসল্পতা রোধে এর বিকল্প নেই বললেই চলে!
মিনারেল ম্যাজিক :
গুড় শরীরের মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করে। ১০ গ্রাম গুড় প্রায় ১৬ মিলিগ্রাম মিনারেলের জোগান দেয়!
স্টমাক ঠান্ডা রাখে :
গুড় সারা শরীর তো বটেই, বিশেষ করে স্টমাক ঠান্ডা রাখে। ফলে, কর্মক্ষমতা বাড়ে।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রক :
গুড়ে সোডিয়াম আর পটাসিয়াম থাকে, যা ব্লাড প্রেসারের ভারসাম্য বজায় রাখে!
শ্বাসকষ্ট কমায় :
গুড় যেহেতু শরীর ঠান্ডা রাখে, সেহেতু আপনা থেকেই শ্বাসকষ্টে স্বস্তি মেলে। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিসের মতো অসুখে রোজ গুড় খেলে উপকার পাওয়া যায়।
গাঁটের ব্যথা কমায় :
গাঁটের ব্যথায় গুড় স্বস্তি এনে দেয়। এমনি এমনি বা এক গ্লাস দুধের সঙ্গে খান- দেখবেন, উপকার পাচ্ছেন!
মেদ ঝরায় গুড় :
গুড় শরীর থেকে টক্সিন বের করার পাশাপাশি মেদ গলাতেও সাহায্য করে। ফলে, রোজ গুড় খেলে শরীর ঝরঝরে থাকে।
ক্লান্তি নিরোধক :
গুড় রক্ত পরিষ্কার করে, শ্বাসকষ্ট কমিয়ে, মেদ গলিয়ে শরীরকে ঝরঝরে রাখে। ফলে, কর্মক্ষমতা যেমন বাড়ে, তেমনই ক্লান্তিও কমে!
তাহলে? শীতকালটা চলে গেলেই কি আপনারও গুড় খাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে?
ভেবে দেখুন দেখি একবার!
Reviews
There are no reviews yet.